দিয়েগো ম্যারাডোনার জীবনী।

দিয়েগো ম্যারাডোনা একজন অবসরপ্রাপ্ত আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার এবং ম্যানেজার। তাকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলারদের একজন হিসেবে ব্যাপকভাবে বিবেচনা করা হয়। ম্যারাডোনাকে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের সাথে তার সময়ের জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হয়, যেখানে তিনি 1986 সালে তাদের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ে তাদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি বার্সেলোনা এবং নাপোলির সাথে ক্লাব পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করেছিলেন, যেখানে তিনি বেশ কয়েকটি ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক খেতাব জিতেছিলেন । ম্যারাডোনাকে ফিফা হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং 2000 সালে ফিফা তাকে "সেঞ্চুরির সেরা খেলোয়াড়" হিসাবে মনোনীত করেছিল।দিয়েগো ম্যারাডোনা ছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা সিনিয়র এবং ডালমা সালভাদোরা ফ্রাঙ্কোর ছেলে। তার চার ভাইবোন আছে: হুগো ম্যারাডোনা, রাউল ম্যারাডোনা, লালো ম্যারাডোনা এবং মারিয়া সোলেদাদ ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনার পাঁচটি সন্তান রয়েছে: দিয়েগো সিনাগ্রা (জন্ম 1986), ডালমা নেরিয়া ম্যারাডোনা (জন্ম 1987), জিয়ানিনা দিনোরাহ ম্যারাডোনা (জন্ম 1989), জানা ম্যারাডোনা (জন্ম 1996), এবং দিয়েগো ফার্নান্দো ম্যারাডোনা (জন্ম 2013)। তার দুটি নাতি-নাতনিও রয়েছে, যাদের সাথে জিয়ানিন্না ফুটবলার সার্জিও আগুয়েরো ছিলেন।

ডিয়েগো ম্যারাডোনা একজন অবসরপ্রাপ্ত আর্জেন্টিনার ফুটবল খেলোয়াড় যিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে বিবেচিত। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের সাথে তার সময়ের জন্য তাকে সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হয়, যেটির নেতৃত্বে তিনি 1986 ফিফা বিশ্বকাপ জয় করেছিলেন এবং বার্সেলোনা এবং এসএসসি নাপোলির সাথে তার ক্লাব ক্যারিয়ারের জন্য। ম্যারাডোনা 1960 সালে লানুস, আর্জেন্টিনার জন্মগ্রহণ করেন, যেখানে তিনি 8 বছর বয়সে ফুটবল খেলা শুরু করেন। তিনি দ্রুত আর্জেন্টিনা লীগে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং 17 বছর বয়সে তিনি আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। তিনি 1982 সালে বার্সেলোনায় চলে আসেন, যেখানে তিনি কোপা দেল রে এবং স্প্যানিশ সুপার কাপ জিতেছিলেন। 1984 সালে, ম্যারাডোনা এসএসসি নাপোলিতে যোগ দেন এবং অবিলম্বে দলে তার চিহ্ন তৈরি করেন। তিনি তাদের দুটি সেরি এ শিরোপা, চারটি কোপা ইতালিয়া শিরোপা এবং একটি উয়েফা কাপে সহায়তা করেছিলেন। তিনি দলকে তাদের প্রথম ইউরোপীয় ট্রফি, 1989 UEFA কাপে সাহায্য করেছিলেন। ম্যারাডোনার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারও ছিল সমান চিত্তাকর্ষক। তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে 91টি খেলায় 34টি গোল করেছেন। তিনি 1986 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ে দলের নেতৃত্ব দেন এবং 1990 ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে তাদের সাহায্য করেন। তার অবসর গ্রহণের পর থেকে, ম্যারাডোনা বেশ কিছু দাতব্য ও সামাজিক উদ্যোগের সাথে জড়িত, বিশেষ করে ভেনিজুয়েলা এবং তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায়। তিনি রাজনীতিতেও জড়িত ছিলেন এবং আর্জেন্টিনার সরকারের একজন স্পষ্টবাদী সমালোচক। 2010 সালে, তিনি আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত হন, যদিও তিনি 2011 সালে পদত্যাগ করেন। তার অবসর গ্রহণের পর থেকে, ম্যারাডোনা বেশ কিছু দাতব্য ও সামাজিক উদ্যোগের সাথে জড়িত, বিশেষ করে ভেনিজুয়েলা এবং তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায়। তিনি রাজনীতিতেও জড়িত ছিলেন এবং আর্জেন্টিনার সরকারের একজন স্পষ্টবাদী সমালোচক। 2010 সালে, তিনি আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত হন, যদিও তিনি 2011 সালে পদত্যাগ করেন। তার অবসর গ্রহণের পর থেকে, ম্যারাডোনা বেশ কিছু দাতব্য ও সামাজিক উদ্যোগের সাথে জড়িত, বিশেষ করে ভেনিজুয়েলা এবং তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায়। তিনি রাজনীতিতেও জড়িত ছিলেন এবং আর্জেন্টিনার সরকারের একজন স্পষ্টবাদী সমালোচক।

ডাইগো মারঅ্যাডওনাকে সর্বকালের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলারদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তার ক্যারিয়ারটি তর্কাতীতভাবে খেলাধুলার সবচেয়ে আইকনিকদের একটি । _ _ _ _ _ _ _ _ তিনি 1976 সালে আর্জেন্ট ইনোস জুন ইয়োরসের সাথে তার পেশাদার কর্মজীবন শুরু করেন এবং দ্রুত নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেনএকজন তারকা খেলোয়াড় হিসেবে , তার ড্রিব ব্লিং এবং পাসিং দক্ষতার কারণে তাকে ' এল পি ইবে ডি ওরো ' ( দ্য গোল্ডেন বয় ) উপাধি দেওয়া হয় । 1982 সালে , মার অ্যাড ওনা বার্সেলোনায় পাড়ি জমান বিশ্ব - রেকর্ড £ 5 মিলিয়ন ফি । _ _ _ তিনি উৎপাদন করেন স্পেনে তার কিছু সেরা পারফরম্যান্স , দুটি লিগ শিরোপা এবং একটি কপ এ ডেল রে জিতে । _ _ _ 1984 সালে ন্যাপ অলিতে চলে যাওয়ার পর , মার অ্যাড ওনা ক্লাবটিকে দুটি সেরি এ শিরোপা এবং একটি উয়েফা কাপ জয়ে সাহায্য করেন , স্থানীয় হয়ে ওঠেন । _

প্রক্রিয়ায় নায়ক । _ _ 1986 সালে , মার অ্যাড ওনা অধিনায়ক আর্জেন্টিনাকে তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয় এনে দেন , কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটি স্মরণীয় গোল করেন । _ _ _ _ তিনি পাঁচ গোল এবং পাঁচটি করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ স্কোরার হিসেবেও শেষ করেছেন _ _ _ সাহায্য করে 21 বছরের কর্মজীবনের পর 1997 সালে মার অ্যাড ওনা অবসর গ্রহণ করেন । তিনি ক্লাব ফুটবলে মোট 677 টি উপস্থিতি করেছেন , 311 টি গোল করেছেন এবং অসংখ্য ট্রফি জিতেছেন । _ _ এছাড়াও তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে 91 টি ক্যাপ জিতেছেন এবং 34 টি গোল করেছেন তিনি দেশের সর্বকালের সেরা গোলের মূল হোতা । _ _ _ _

ডিয়েগো এম ফার অ্যাড ওনা অ্যাওয়ার্ড হল একটি বার্ষিক পুরস্কার যা 2020 সালে তৈরি করা হয়েছে এমন ব্যক্তিদের স্বীকৃতি ও উদযাপন করার জন্য যারা ফুটবল খেলায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং যাদের কাজ ফুটবল বিশ্বে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে । _ _ _ _ পুরস্কারের নামকরণ করা হয়আর্জেন্ট ইনিয়ান ফুটবল কিংবদন্তির পরে , দিয়েগো আর্ম অ্যান্ডো মার অ্যাড ওনা , যিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলারদের একজন হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত হন । _ _ _ _ _ _ উদ্বোধনী পুরস্কার নেমার জুনিয়রকে প্রদান করা হয় । _ _ 2020 সালে । পুরস্কার প্রদান করা হয় _ _ফুটবল ফর গুড ফাউন্ডেশন , একটি অলাভজনক সংস্থা যা ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন আনতে ফুটবলকে ব্যবহার করে । _ _ _

ডাইগো মারঅ্যাডওনা , যিনি 2020 সালে মারা গিয়েছিলেন , তাঁর পাঁচটি জীবিত সন্তানকে রেখেছিলেন : ডাল মা মার অ্যাড ওনা ( কন্যা ) , জি ইয়ান ইনা মার অ্যাড ওনা ( কন্যা ) , ডিয়েগো সিন আগ্রা ( পুত্র ) , জুয়ান মার অ্যাড ওনা ( পুত্র ), এবংজে আনা মার আদ ওনা ( কন্যা )। তিনি প্রাক্তন স্ত্রী ক্লডিয়া ভিল আফ অ্যানে এবং তার সঙ্গী রক আইও ওল ইভাকেও রেখেছিলেন । _ _ _ _ _

ডাইগো মারঅ্যাড ওনা ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবল ( সক সার ) খেলোয়াড় হিসাবে একটি ব্যতিক্রমী ক্যারিয়ারের জন্য পালিত হয় । _ _ _ _ তিনি একাধিক পুরস্কার এবং চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন এবং সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত । _ _ _ _ _ মার এক _ 1986 সালে তার সবচেয়ে বড় অর্জন আসে , যখন তিনি বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলকে জয় এনে দেন , ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে বিখ্যাতভাবে " হ্যান্ড অফ গড " গোল করেন । _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ তিনি " প্লেয়ার অফ দ্য " নির্বাচিত হনটুর্নামেন্ট ” তার পারফরম্যান্সের জন্য এবং তার দক্ষতা এবং নেতৃত্বের ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছিল । ঘরোয়া স্তরে , মার অ্যাড ওনা ইতালিতে পাঁচটি লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন , যার মধ্যে দুটি ন্যাপ অলিতে তার রেকর্ড - ব্রেকিং কার্যকাল থেকে এসেছে । _ _ _ তাকে পুরস্কৃত করা হয় জুভেন্টাসের সাথে এসসিউড এট টু ( ইতালীয় লীগ চ্যাম্পিয়ন ) তিনবার এবং ন্যাপ ওলির সাথে দুইবার , যেখানে তিনি এখনও একজন আইকনিক ব্যক্তিত্ব এবং একজন প্রতিমা হিসাবে সম্মানিত । _ _ _ _ _ অন্যান্য কৃতিত্বের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য স্বতন্ত্র পুরস্কার যেমন আর্জেন্টাইন ফুটবল এর _ _ বছর ( 1979 , 1980 , 1981 , 1986 , এবং 1990 ) , 1986 বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল , 1982 বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট , কে ওয়ান এক্স মের ইট অ্যাওয়ার্ড ( 1999 ) , এবং উয়েফা গোল্ডেন জুব । _ _ _ _ _ _ _ _ _ জন্য পুরস্কারবিশেষ যোগ্যতা ( 2004 ) ।